স্পেশাল রিপোর্টার::
ময়মনসিংহ মহানগরীর প্রাণ কেন্দ্র বলা হয় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হসপিটাল। আসে পাশের জেলা সহ নগরির রোগীদের আনাগুনা প্রতিদিন হসপিটালে। এখানে আছে দাললদের আধিপত্য। এম্বুল্যান্সের সিন্ডিকেট সহ কত কি! যানজটও নিত্যনৈমেত্তিক ব্যাপার।
আজকের প্রতিবেদন-ভিক্ষাবৃত্তি তথা ভিক্ষুকের কাছ থেকে কিছু টাকা নিয়ে বসতে নয় শুইতে দেয়া হয়। তা ছাড়া অন্য ভিক্ষুকরা স্হান পায়না। শুয়া বাদ। বসা তো দুরের কথা দাড়াতেও পারেনা। কারণ টা বুঝার অপেক্ষা রাখেনা। এমণ কি একটা বৃদ্ধ মহিলার চকলেট,পপক্রনের ঝুলিটা ফেলে দিয়েছে। আরেক বৃদ্ধার ভিক্ষার থালাটা লাথি মেরেছে। আপসোস! দেখেও দেখিনি সাংবাদিক হিসেবে।
ভোক্তভূগী ভিক্ষুক,ভাসমান হকার নাম না বলে অনেক কিছু বলেও। আর যে বিষয়ে স্পষ্ট করে মন্তব্য করে বলেন- ওই যে ভালো লোকটা শুয়ে আছে ওর কাছ থেকে টাকা নেয়। তাই ওকে শুয়তে দেয়। ওর অনেক টাকা আছে। লাটি দিয়ে হাটে। সুন্দর হাটতে পারে। আসা যাওয়ার রিকশা দিয়ে করে। বলে - মন্তব্য করেন।
সত্যি ফলো করে দেখা হলো অনেক দিন। সে সকালে রিকশায় আসে। বসে একটা দামি সিগারেট খাবে। পরে ১লিটার পানির বোতল থেকে পানি শরীরে ডেলে দিবে। আর পলিতিনে বালু নিয়ে আসবে। আর পানির পর পর বালু গায়ে মেখে কাঁদা তৈরি করে শুয়ে পড়বে। মাথায় পলি দিয়ে গামছা বিছিয়ে আগের কিছু টাকা রেখে দিয় পাশে লাটি টা রেখে উপর হয়ে শুয়ে পড়ে।।
*** চিন্তার চোখ দিয়ে দেখনতো -- আসে পাশে পানি, কাঁদা, বৃষ্টি নেই। অথচ তার গেঞ্জিতে কৃত্রিম কাঁদা লাগানো হয়েছ।
কাটা পা টা উপরে দিয়ে নাড়াতে নাড়াতে আল্লাহ আল্লাহ ধ্বনিতে মুখরিত করে রোগকে ভিক্ষা দানে মনে আঘাত করবে। এ ভাবে চলে তার ভিক্ষার ব্যবসা ।
মুসলমানদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মাদ সাঃ ও ভিক্ষা বৃত্তিকে নিরোৎসাহিত করেছেন। ভিক্ষা কে ঘৃণা করেছেন। এমণ কি কুটার কিনে কাজে ফিরার উৎসাহ দিয়েছেন।সমাজে বক্তশালীলা দান ও যাকাতেট সুষ্ঠ বন্টন করলে গরীব থাবে না।
কিন্তু দুঃখের বিষয় যারা আবার ভিক্ষুকের কাছ থেকে টাকা নিচ্ছে। দিচ্ছে কমার্শিয়াল ভিক্ষুকে টাকার বিনিময়ে শুতে।
আর রিয়েল ভিক্ষুক কে লাথি মারছে।।
যারা করে তাদের হাত লম্বা। বলেন- ভুক্তভোগীরা।
###
সম্পাদক ও প্রকাশক : মাওলানা মো: আবদুল্লাহ আল মামুন, বার্তা ও সম্পাদকীয় বিভাগ: ০১৩৪৩৯৭৯২৯২, ০১৯৪৬৮৪৭৬৭৯
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত